শনিবার, ১১ ফেব্রুয়ারী, ২০১২

সুজানগর উপজেলার ইতিহাস ও ঐতিহ্য

উপজেলা পটভূমি ও নামকরণ
সুজানগর পাবনা জেলার একটি ঐতিহ্যবাহী উপজেলা। পদ্মা নদীর তীরবর্তী এই উপজেলাটি জেলা শহর হতে সড়ক পথে ২০ কি: মি: পূর্বে অবস্থিত। প্রায় ৩৩৪.৩৪ বর্গ কি: মি: আয়তন বিশিষ্ট এই উপজেলার পূর্বে বেড়া উপজেলা, পশ্চিমে পাবনা সদর উপজেলা, উত্তরে সাঁথিয়া উপজেলা এবং দক্ষিণে প্রায় ৪০ কি: মি: দীর্ঘ সুবিস্তৃত পদ্মা নদী। প্রায় ২,৫০,০০০ জনসংখ্যা অধ্যুষিত এই উপজেলা কৃষি সম্পদে সমৃদ্ধ। কৃষিজ পন্যের মধ্যে পেঁয়াজ, পাট এবং ধান উৎপাদনে এই উপজেলা সুবিখ্যাত। পাবনা তথা বাংলাদেশের বিখ্যাত গাজনার বিল এই উপজেলাতে অবস্থিত। প্রায় ৫,৫০০ হেক্টর আয়তন বিশিষ্ট এই বিলটি বর্ষাকালে পদ্মা নদীর পানি বিধৌত হয়ে মৎস্য সম্পদের এক বিশাল ভান্ডারে পরিণত হয়। বিল গাজনা হলো এ উপজেলার মানুষের জীবনযাত্রা নির্বাহের মূলকেন্দ্র।
সুজানগরের আদি নাম গোবিন্দগঞ্জ। মুগল সম্রাট শাহ্জাহানের রাজত্বকালের শেষভাগে তার পুত্রদের মধ্যে রাজ সিংহাসনের দখল নিয়ে যে বিরোধের সূত্রপাত হয় তার ধারাবাহিকতায় যুবরাজ শাহ সুজা আরাকানে পালিয়ে যান। তিনি আরাকান গমনকালে সুজানগরে ৩ রাত অবসহান করেন। যুবরাজ শাহ সুজার এই অবসহানকে চিরস্মরনীয় করে রাখার জন্য এতদ অঞ্চলের মানুষ এ জনপদের নামকরণ করেন সুজানগর।


র্শনীয় স্থান
গজনার বিল, দুলাই আজিম চৌধুরীর জমিদার বাড়ী, তাঁতিবন্দ জমিদার বাড়ী, সাতবাড়ীয়া ও রায়পুর পদ্মার পাড়, নাজিরগঞ্জ ফেরী ঘাট, চর দুলাই বট তলা ও সাগরকান্দী শাহ সুফি হযরত শাহ মাহতাব উদ্দিনের মাজার শরিফ।


গাজনার বিল

সুজানগর উপজলার সব চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও দর্শনীয় স্থান হলো বিল গাজনা। এ বিলটি সুজানগর উপজেলার মাঝখানে অবস্থিত। বিলের চার ধারে সকল বসতি অবস্থিত। এ এলাকার অর্থনীতি নিয়ন্ত্রিত হয় এই গাজনার বিলের মাধ্যমে। বিলগাজনাটি ছোট-বড় ১৬টি বিলের সমন্বয়ে গঠিত।
এই বিলের আয়তন ০৭ একর। বিলটি বাদাই স্লুইজ গেটের মাধ্যমে পদ্মা নদীর সাথে সংযুক্ত রয়েছে। বিলটি বর্ষাকালে অপরুপ সৌন্দর্য ধারন করে। বর্ষা কালে বহু দর্শক বিলটির সৌন্দর্য উপভোগের জন্য এ স্থানে আগমন করেন। বিলে প্রচুর দেশীয় মাছ পাওয়া যায়। শুস্ক মৌসুমে বিলটি শুকিয়ে যায়। এ সময় এ বিলে ইরি ধান ও প্রচুর পেঁয়াজের চাষ হয়। এ বিলের খালগুলি খনন করলে সারা বছর পানি ও মা মাছ থাকবে। এতে মাছের উৎপাদন অনেক গুন বেড়ে যাবে। সুজানগরের ১০টি ইউনিয়নই এ বিলের সহিত সংযুক্ত।

নাজিরগঞ্জ ফেরীঘাট
আন্তঃবিভাগ পদ্মা নদীর এক পার্শ্বে নাজিরগজ্ঞ ফেরীঘাট ও অপর পার্শ্বে রাজবাড়ী জেলার ধাওয়া পাড়া ফেরীঘাট। এই ফেরী ঘাটের মাধ্যমে উত্তর বঙ্গ ও দক্ষিন বঙ্গের যানবাহন ও লোক পারাপার হয়ে থাকে। নাজিরগঞ্জ ফেরীঘাট এলাকায় পদ্মা নদীর সোন্দর্য উপভোগ করার মত।

দুলাই আজিম চৌধুরীর জমিদার বাড়ী
প্রায় আড়াইশো বছর আগে নির্মিত জমিদার বাড়ীটির ধ্বংসাবশেষ কালের সাক্ষী হিসাবে দন্ডায়মান। এই জমিদার বাড়ীতে একটি ধ্বংস প্রাপ্ত মট, একটি ধ্বংস প্রায় অট্টালিকা, ০৫টি পুকুর জরাজীর্ন অবস্থায় রয়েছে। আনুমানিক আড়াইশো বছর আগে উক্ত দুলাই গ্রামের এক সম্ভ্রামত্ম মুসলিম পরিবারে আজিম চৌধুরীর জন্ম হয়। তার পিতা রহিম উদ্দিন চৌধুরী তৎকালীন নাটোরে অবস্থিত রাজশাহী কালেক্টরেট অফিসের পেশকার ছিলেন। উক্ত রহিম উদ্দিন চৌধুরী বংশের প্রতিষ্ঠাতা হলেও প্রকৃত পক্ষে তার পুত্র আজিম চৌধুরীর সময়েই দুলাই সহ আশ পাশের এলাকায় তাদের জমিদারীর চরম উৎকর্ষ সাধিত হয়।
এই খ্যাতিমান পুরুষ তার সুদুর প্রসারী জ্ঞান এবং প্রজ্ঞাদ্বারা তৎকালে ঐ এলাকায় জমিদারিত্ব করার পাশাপাশি দুলাইতে ২/৩ টি নীল কুঠি স্থাপন করেন। ১২০ বিঘা জমির তিন ভাগের এক ভাগ জুড়ে নির্মাণ করেছিলেন অত্যাধুনিক ডিজাইনের দ্বিতল বহু দুয়ারি এবং বহু কক্ষের প্রাসাদতুল্য এই অট্টালিকা। ১১ টি নিরাপত্তা গেট বেষ্টিত এ অট্টালিকার মূল গেটে দন্ডায়মান থাকত বিশাল আকৃতির দুটি হাতি। হাতি দুটিকে জমিদার বাড়ীর নিরাপত্তা প্রহরীর কাজে ব্যবহার করা ছাড়াও আজিম চৌধুরীর ভ্রমণ বাহন হিসাবে ব্যবহার করা হত। মনোলভা সৌন্দর্য মোহিত বিলাসবহুল এ অট্টালিকার চারদিকে পরিবেষ্টিত ৬০ বিঘার একটি দর্শনীয় দীঘি। নিরাপত্তা বিধানে হাতি ছাড়াও ছিল দুটি আধুনিক স্বয়ংক্রিয় কামান। বাড়ীর অভ্যন্তরে একটি মসজিদ, জমিদার দরবারে কর্মরত কর্মকর্তা কর্মচারীদের গোসলের জন্য একটি বিশাল পুকুর এবং জমিদার পরিবারের বিবিদের গোসলের জন্য অন্দর মহলের ভিতরে খনন করা হয়েছিল আরোও একটি দর্শনীয় পুকুর। তৃতীয় প্রজন্মের বংশধর বর্তমানে উক্ত জমিদার বাড়ীটি দেখাশুনা করছেন।

তাঁতিবন্দ বিজয় গোবিন্দ চৌধুরী জমিদার বাড়ী
আনুমানিক ২০০ বছর আগে পাবনা জেলার সুজানগর উপজেলার তাঁতিবন্দ গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত হিন্দু পরিবারে জন্ম হয় জমিদার বিজয় গোবিন্দ চৌধুরীর। তাঁর বাবার নাম গুরু গোবিন্দ চৌধুরী। তৎকালীন নাটোর কালেক্টরেটের সেরেসতাদার উপেন্দ্র নারায়ন চৌধুরী তাঁতিবন্দ জমিদার বংশের প্রতিষ্ঠাতা হলেও তদ্বংশীয় খ্যাতিমান পুরুষ বিজয় গোবিন্দ চৌধুরীর শাসনামলেই তাঁতিবন্দসহ আশপাশের এলাকায় তাদের জমিদারিত্বের প্রভাব প্রতিপত্তি ছড়িয়ে পরে। তার জমিদারী আমলে প্রজাগণের বিনোদনের জন্য জাঁকজমকপূর্ণ পূজা পার্বনের ব্যবস্থা করার পাশাপাশি হসতী নাচের ব্যবস্থা করা হত। এ জন্য তিনি একাধিক হাতি পালন করতেন। তবে ব্যয় বহুল হাতি পালনের জন্য প্রজা বর্গের নিকট হতে হসিত পোষনার্থী হাতি খরচ নামে বাজে জমা আদায় করা হতো।
তিনি তার জমিদারিত্বের কার্যকালে শতাধিক বিঘা জমির উপর জমিদার বাড়ী নির্মান করেছিলেন। বিশাল মনোমুগ্ধকর এ বাড়ীর এক তৃতীয়াংশ জুড়ে নির্মান করা হয়েছিল অত্যাধুনিক ডিজাইনের একাধিক অট্টালিকা, পূজা মন্দির, দিঘী এবং দুটি সুউচচ দর্শণীয় মঠ। জমিদার বিজয় গোবিন্দ চৌধুরীর বিভিন্ন ঐতিহাসিক কৃতির মধ্যে মঠ দুটিই ছিল স্মৃতিচারীত করার মত। পাবনা জেলার প্রতিটি মানুষের কাছে মঠ দুটি ছিল বিজয় বাবুর মঠ নামে পরিচিত। অত্যন্ত কারুকার্যখচিত ব্যয় বহুল এই মঠ দুটি দেখতে ঐ সময় বিভিন্ন জেলার লোক বিজয় গোবিন্দ চৌধুরীর জমিদার বাড়ীতে আসতেন। যুগের বিবর্তনে এবং সময়ের পালাএুমে স্বর্গীয় জমিদার বিজয় গোবিন্দ চৌধুরীর সকল স্থাপনা ধ্বংস হতে চললেও আজও পাবনা এবং সুজানগর বাসীর মনে প্রানে চির স্মরণীয় হয়ে আছে বিজয় গোবিন্দ চৌধুরীর কর্মযগ্যের ইতিহাস।

উপজেলার ইউনিয়নের নাম ও ইউপি চেয়ারম্যানগণের নাম, ঠিকানা, মোবাইল নম্বর
নাম
পদবী
ঠিকানা ও মোবাইল নম্বর
জনাব মোঃ আব্দুর রউফ সেখ
চেয়ারম্যান, তাঁতিবন্দ ইউ পি
তাঁতিবন্দ, সুজানগর, পাবনা।
মোবাঃ ০১৭১১-১৯৪৭২৭
জনাব মোঃ আব্দুল ওহাব সেখ
চেয়ারম্যান, ভায়না ইউ পি
মথুরাপুর, সুজানগর, পাবনা।
মোবাঃ ০১৭১১-১৮০৮৭৭
জনাব মোঃ ময়েন উদ্দিন মোল্লা
চেয়ারম্যান, সাতবাড়ীয়া ইউ পি
কাদোয়া, সুজানগর, পাবনা।
মোবাঃ ০১৭১১-৯০২৭৪৩
জনাব মোঃ আব্দুল হাই খান
চেয়ারম্যান, মানিকহাট ইউ পি
বিক্রমাদিত্য, মানিকহাট, সুজানগর, পাবনা।
মোবাঃ ০১৭১৬-৩৩৬৭৬৭
জনাব মোঃ আজহার আলী সেখ
চেয়ারম্যান, হাটখালী ইউ পি
শ্রীপুর, হাটখালী, সুজানগর, পাবনা।
মোবাঃ ০১৭২৫-৩২৬৮৫৬
জনাব হাজারী জাকির হোসেন
চেয়ারম্যান, নাজিরগঞ্জ ইউ পি
নওয়াগ্রাম, নাজিরগঞ্জ, সুজানগর, পাবনা।
মোবাঃ ০১৭১৩-৭৩৮১৪৮
জনাব মোঃ সামছুল আজম
চেয়ারম্যান, সাগরকান্দি ইউ পি
মাধিয়ারকান্দি, সাগরকান্দি, সুজানগর, পাবনা।
মোবাঃ ০১৭২৬-৩১৭৪৪৭
জনাব এ,বি, এম তৌফিক হাসান
চেয়ারম্যান, রানীনগর ইউ পি
রাণীনগর, সুজানগর, পাবনা।
মোবাঃ ০১৭১২-২৬৪৮২৮
জনাব মোঃ হাবিবুর রহমান
চেয়ারম্যান, দুলাই ইউ পি
চর-দুলাই, সুজানগর, পাবনা।
মোবাঃ ০১৭১২-৯৭৮৮৮৭
জনাব মোঃ জালাল উদ্দিন মিয়া
চেয়ারম্যান, আহম্মদপুর ইউ পি
আহম্মদপুর, সুজানগর, পাবনা।
মোবাঃ ০১৭১২-৫০২৯৯০


সুজানগর উপজেলার মানচিত্র

এক নজরে সুজানগর উপজেলাঃ
আয়তন ৩৩৪.৩৪ বর্গ কিঃ মিঃ
সীমানা : পূর্বে বেড়া উপজেলার মাসুমদিয়া ইউনিয়ন, পশ্চিমে পাবনা  সদর                        উপজেলার চরতারাপুর ইউনিয়ন।উত্তরে সাঁথিয়া উপজেলার খেতুপাড়া এবং আর আতাইকুলা ইউনিয়ন
ক্ষিনে পদ্মা নদী।
জনসংখ্যা :মোট ২,৫১,১৯২ জন; পুরুষ ১,৩০,৭৫৭; মহিলা ১,২০,৪৩৫;মুসলমান ২,৪০,৪৪১; হিন্দু ১০,৭৫১।
· ঘনত্ব ঃ প্রতি বর্গ কিঃ মিঃ ৯১৮ জন।
· শিক্ষার হার ঃ ৪৬.৬৮ %।
· পৌরসভা ঃ ০১ টি।
· ইউনিয়ন ঃ ১০ টি।
· পুলিশ স্টেশন ঃ ০১ টি।
· পুলিশ ক্যাম্প ঃ ০৩ টি।
· খাদ্য গুদাম(এলএসডি) ঃ ০৩।টি; প্রতিটির ধারন ক্ষমতা ৫০০মেঃ টন।
· টেলিফোন এক্সচেঞ্জ ঃ ০২।টি (একটি ডিজিটাল)।
· স্টেডিয়াম ঃ ০১টি।
· মোট ভোটার ঃ ১,৬২,৭৭৮।
· মোট কৃষি জমি ঃ ৩৪,৯৮০ হেক্টর।
· মোট রাস্তা ঃ ৩৮৭ কিঃমিঃ (ক) পাকা ৯৮.৭৫ কিঃ মিঃ (খ) কাঁচা ২৮৮.২৫ কিঃমিঃ
(গ) সড়ক কাম বাঁধ ৯৭ কিঃমিঃ
· মোট সেতু ঃ ৫০ টি।
· কালভার্ট ঃ ১৪৩ টি।
· শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ঃ (ক) ডিগ্রী কলেজ ০২টি (খ) ইন্টারমিডিয়েট কলেজ ০৩টি (গ) স্কুল এন্ড কলেজ ০৫টি (ঘ) মাধ্যমিক বিদ্যালয় ২১টি (ঙ) মাধ্যমিক বিদ্যালয় (বালিকা) ০৫টি (চ) নিম্ম মাধামিক বিদ্যালয় ০৪টি (ছ) ফাজিল মাদ্রাসা ০১টি (জ) দাখিল মাদ্রাসা ০৭টি (ঝ) এফতেদায়ী মাদ্রাসা ১০টি (ঞ) বিএম কলেজ ০৩টি (ট) কৃষি কলেজ ০১টি (ঠ) কেজি স্কুল ০৮টি (ড) সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ৯২টি (ঢ) রেজিঃ প্রাথমিক বিদ্যালয় ৪৪টি (ণ) কমিউনিটি স্কুল ০১টি (ত) ব্র্যাক স্কুল ৩৮টি ।
· ভূমি বিষয়ক তথ্যাদি ক) মোট হোল্ডিং ২৫,৬৫০ খ) মোট কৃষি খাস জমি ৮৭৪.৭৯ একর; বন্দোবস্ত যোগ্য মোট কৃষি খাস জমির পরিমান ৭৬২.৭৫একর, বন্দোবসত্মকৃত কৃষি খাস জমির পরিমান ৪৯৪.০০ একর, বন্দোবসত্ম যোগ্য কৃষি খাস জমির পরিমান ২৬৮.৭৫ একর, মামলাভূক্ত কৃষি খাস জমির পরিমান ১১২.০৪ একর।
· গ্রোথ সেন্টার ঃ ০৫ টি।
· হাট/বাজার ঃ ৩১ টি।
· মোট জলমহাল ঃ ২০ টি। ক) ২০ একরের উর্দ্ধে ০৯টি খ) ২০ একরের নিম্নে ১১ টি।
· আশ্রয়ন প্রজেষ্ট ঃ ২টি (পুনর্বাসিত পরিবার ১২০)।
· আদর্শ গ্রাম ঃ ০৫টি (পুনর্বাসিত পরিবার ১৪০)।
· স্বাস্থ্য বিষয়ক তথ্যাবলী ঃ-
· সরকারী হাসপাতাল ঃ ০১টি।
· উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্র ঃ ০৩টি, পরিবার কল্যা কেন্দ্র ১০টি।
· টিউব ওয়েলের সংখ্যা ঃ ২৮,০৭৮ টি।
· স্বাস্থ্য সম্মত পায়খানার সংখ্যা ঃ ৪২,৬৯১ ; স্যানিটেশন কভারেজ ৯৯.৫%।
· বিদ্যুৎ বিষয়ক তথ্যাদি ঃ (ক) মোট গ্রামের সংখ্যা ২০৫টি (খ) বিদ্যুতায়নকৃত গ্রাম ১৫৮ টি
(গ) বিদ্যুতায়নকৃত ইউনিয়ন ১০টি।
· মোট ব্যাংক ঃ ০৫ টি, শাখা ০৯ টি।
· হস্তচালিত তাঁত ঃ ৪৩৯৩ টি।
· কুটির শিল্প ঃ ৩২০ টি।
· বীজ ভান্ডার ঃ ০৯ টি ।
· মসজিদ ঃ ৩০৪ টি।
· কবরসহান ঃ ৯১ টি।
· ঈদগাহ্ ঃ ১৪৭ টি।
· মন্দির ঃ ৫৮ টি।
· কর্মরত এনজিও সংখ্যা ঃ ১৫ টি।
· মোট ভোট কেন্দ্রের সংখ্যা ঃ ৬২ টি।
· জন্ম নিবন্ধন ঃ মোট লক্ষমাত্রা ২,৮৫,০৩৭ জন। নিবন্ধিত সংখ্যা ২,৬২,৩২৪ জন,
অগ্রগতির হার ৯২.০৩%।

· খাদ্য বিষয়ক তথ্যাদি ঃ
বিবরণ
উৎপাদনের লক্ষমাত্রা
অর্জন
ধান
১,৮০,০০০ মেঃ টন
১,৮৬,৯৭০ মেঃ টন
চাল
২,০০,০০০ মেঃ টন
১,৯৯.৪৯৫ মেঃ টন
গম
১,৮১,০০০ মেঃ টন
১,৮০,৯৬৫,মেঃ টন

· নির্বাচনী এলাকা ঃ ৬৯,পাবনা-২ ( সুজানগর ও বেড়া আংশিক)
· উপজেলা পোষ্ট অফিস ঃ ০১টি, সাব-পোষ্ট অফিস ০২টি, ব্র্যাক পোষ্ট অফিস ১৮টি
· প্রধান প্রধান নদ-নদী ও খাল বিলঃ পদ্মা ও আত্রাই নদী এবং গাজনা ও গন্ডহস্তি বিল। বিল- ১৬ টি,
পুকুর - ১৮৯৮ টি

· যোগাযোগ ব্যবস্থা ঃ ঢাকা হতে পরিবহন ব্যবস্থাঃ পরিবহনের নাম- পাবনা এক্সপ্রেস,
মোবাঃ ০১৭১১-০২৪০৮৮, গাড়ী ছাড়ার স্থানঃ টেকনিক্যাল মোড়, মিরপুর, ঢাকা।
ঃ পরিবহনের নাম- শ্যামলী পরিবহন, মোবাঃ ০১৭২৪-৪৮৩০৩৪,
গাড়ী ছাড়ার স্থানঃ টেকনিক্যাল মোড়, মিরপুর, ঢাকা।